ধর্মীয় দাঙ্গা ফাসাদ উস্কানি দিয়ে খুন এসবের প্রধান প্রধান আসামী হইলো ধর্মব্যবসায়ী আলেম-মোল্লা, উলামা-মুফতি, পীর ফকির এরাই। কারন এরা অতি ধার্মিক। ধর্মের লেবাসবিহীন লোক এদের দুই চোখের কাটা।
চরমোনাই পীরের অনুসারী (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন) করে। ব্যানারে এরাই জনতা উস্কিয়ে দেয়। আর প্রধান খুনি এখানেই। এরা আগে দাড়ালো অস্ত্র দিয়ে হেযবুত তওহীদের সদস্যদের জবেহ করে কুপিয়ে নৃশংস ভাবে জখম করে মারে এবং জালিয়ে দেয়।
এরাই লেবাসধারী শয়তান।
নিচের ছবি এবং কমেন্টে আপনি দেখে থাকবেন যে এর ভিতরে টাইমলাইনে যে লোকটি পিকচার আপলোড করেছে সেই লোকটি চরমোনাই পীরের অনুসারী। ওরা বলছে যে আমরা খ্রিস্টান মারলাম। ওরা নিজেরা মানুষ মেরে উল্লাস কোরেছে।
এটা তো গেলো এক দিক।
আর জামাত শিবির -হেফাজতও এর সাথে শামিল কারন এদের ক্যাটাগরি সব একই উগ্রবাদী। এদের চোখে মানুষ দেখলেই দাড়ি টুপি না দেখলেই, নামাজ না পড়লেই সবাই জাহান্নামী কাজেই এদের মেরে ফেলো।এরা খ্রিস্টান, এরা গির্জা বানাচ্ছে। এদের মারলে আমরা সওয়াব পাবো।এদের ভুল ফতোয়ামুলক উস্কানিতে মানুষ ভুল বুঝে মানুষ হত্যা কোরে(যাকে বলে ঈমান হাইজ্যাক)।কারন এদের ধর্ম ব্যবসা বন্ধ হবার ভয়। হেযবুত তওহীদ যখন এদের ধর্ম বাণিজ্যে আঘাত হেনেছে তখন এদের পেথে লাথি পড়েছে।আর ওদের সহ্য হচ্ছেনা তাই এরা হেযবুত তওহীদের প্রতি ক্ষিপ্ত।
এদের কাছ ধর্মের দায়িত্ব কেড়ে নিয়ে মানুষ কে সঠিক সুন্দর ইসলামের ব্যাখ্যা মানুষ কে বুঝাইতে হবে তাই আর এরা জালাউ পোড়াই মানুষ হত্যা লুন্ঠন করতে পারবেনা। আইয়্যামে জাহেলিয়াত এর সময় এই অতি ধার্মিক কাফের এর দলেরা রসুলের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে রসুল(স) এর উপর আক্রমণ কোরেছে বার বার। যখন হেযবুত তওহীদ ইসলামের সঠিক উপায় মানুষের সামনে উপস্থাপন করছে তখন ধর্মীয় আলেম মোল্লা শ্রেণীর ধর্ম বাণিজ্য বন্ধ হওয়ার ভয়ে হেযবুত তওহীদের নামে মিথ্যা প্রচার চালিয়ে উস্কানিমুলক ফতোয়া দিয়ে মানুষের ঈমান চুরি কোরে মারামারি দাঙ্গা ফাসাদ বাধিয়ে দিচ্ছে এবং খুন পর্যন্ত করছে এই ঈমান হাইজ্যাক হওয়া তরুনেরা।
আসল খুনি হইলো তারা যারা ওয়াজ কোরে মাহফিল কোরে ভুল ফতোয়া দিয়ে মানুষকে উস্কিয়ে দিয়ে মারামারি দাঙ্গা বাধিয়ে দিয়ে মানুষ হত্যা করায়। এরাই তারা যারা ধর্ম ব্যবসা করে খায়। এরা হইলো ধর্মব্যবসায়ী আলেম উলামা পীর। এরাই আসমানের নিচে সর্বনিকৃষ্ট জীব।
No comments:
Post a Comment