রসুলের (স) সুন্নাহ ছিলো রণাঙ্গনে কাফেরদের সাথে প্রাণপণে জেহাদ অর্থাৎ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া, মাথায় লোহার টুপি পড়া, অন্যায় কে বিনাশ কোরে সত্য ন্যায় কে কায়েম করা। কারন আবু জেহেল ছিলো মস্তবড় আলেম মিল্লাতে এবরাহীম (আ)এর। ছিলো কাবার রক্ষক। কাবা দেখাশুনা করতো, যাকে আবুল হাকাম (জ্ঞানীর পিতা) বলা হতো।এই কুরাইশ বংশের লোকেরা কাবা দেখাশুনা করতো। উচ্চ বংশ ছিলো।একই বংশ লেবাস সবার একই। সবাই আল্লাহ বিশ্বাসী। তবুও আল্লাহ বিশ্বাসী দাড়িওয়ালারা কেন কাফের মোশরেক ছিলো? লেবাস বিশ্বাসী আজকের নামধারী মোসলেম দের মত সবই ছিলো তবে কেন কাফের ছিলো এরা? আর রসুলের(স) সময় কেন এদের সাথে যুদ্ধ বেধেছিলো?
রসুলের (স) সময় জেহাদে মোসলেম সৈন্য ও কাফের সৈন্য একই ঘোড়া ঢাল তলোয়ার থাকতো, লোহার টুপি থাকতো, দাড়ি লম্বা জোব্বা, লোহার বর্ম থাকতো।
তাহলে এদের মাঝে তফাৎ কি ছিলো?
আজ আরবে আরব খ্রিষ্টান ও ইহুদী এবং মুসলিম দের দাড়ি পাগড়ী লেবাস ঠিক একই। এদের থেকে কে মুসলিম কে খ্রিষ্টান কে ইহুদী বের করা অসম্ভব।
কারো শরীরে কি ধর্মের নাম লেখা থাকে?
তবে ধার্মিক হওয়া যায় কিভাবে?
মোহাম্মদ হাবিব বিন আব্দুস ছোবহান।
No comments:
Post a Comment