DESHERPATRO

Friday, January 10, 2014

চলমান সঙ্কট নিরসনে হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবনা

চলমান সঙ্কট নিরসনে হেযবুত তওহীদের প্রস্তাবনা

শনিবার, অক্টোবর 26, 2013, 7:18জাতীয় সংবাদ মন্তব্য যোগ করুন (দেশেরপত্র)
মসীহ উর রহমান, আমীর হেযবুত তওহীদ

>মানুষ শুধু দেহসর্বস্ব, বস্তুসর্বস্ব প্রাণী নয়, তার একটি আত্মাও আছে। মানুষের স্রষ্টা আল্লাহ দেহ ও আত্মার সমন্বয়ে তাকে সৃষ্টি কোরেছেন। মানুষকে আল্লাহ এমনভাবে সৃষ্টি কোরেছেন যেন তারা একে অন্যের সাথে সমাজবদ্ধভাবে বসবাস কোরতে পারে। এই সমাজবদ্ধভাবে বসবাস করার জন্যই মানুষের একটি জীবনব্যবস্থা অপরিহার্য। এই জীবনব্যবস্থা আবার হোতে হবে শরীয়াহ ও আধ্যাত্মিকতার সমন্বয়ে ভারসাম্যপূর্ণ (ইধষধহপবফ)। এমন ভারসাম্যপূর্ণ, নিখুঁত, ত্র“টিমুক্ত জীবনব্যবস্থা কেবল স্রষ্টার পক্ষেই তৈরি করা সম্ভব; মানুষের ক্ষুদ্র জ্ঞানে এটি তৈরি করা কখনোই সম্ভব নয়। তাই আল্লাহ মানুষকে ত্র“টিমুক্ত, ভারসাম্যযুক্ত একটি জীবনব্যবস্থা দিয়েছেনও। এরপরও মানুষ তার জীবন চালানোর জন্য নিজের ইচ্ছা মতো জীবনব্যবস্থা রচনা কোরেছে, যা ভারসাম্যহীন, ত্র“টিযুক্ত। এই জীবনব্যবস্থাগুলি গত কয়েক শতাব্দী ধরে প্রয়োগ কোরে দেখা হোয়েছে, কিন্তু এগুলি মানুষকে নিরাপত্তা, ন্যায়বিচার, উন্নতি, প্রগতি, ঐক্য, শৃঙ্খলা-এক কথায় সুখ ও শান্তি দিতে ব্যর্থ হোয়েছে। এখন সর্বত্র এই যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক সংকট চোলছে, এই সংকট থেকে পরিত্রাণের জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে একটা সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে, আমরা আল্লাহর সৃষ্ট শ্রেষ্ঠ জীব, আমাদের জীবন পরিচালনার জন্য আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা গ্রহণ কোরে নেব। সেই জীবনব্যবস্থা মহান আল্লাহ ১৪০০ বছর আগেই শেষ নবী মোহাম্মদ (দ:) এর উপর নাজেল কোরেছেন।

সময়ের বিবর্তনে সেই সত্যদীনের প্রকৃত রূপটি আমাদের মধ্য থেকে হারিয়ে গিয়েছিল। সেই সঠিক, সত্যজীবন ব্যবস্থার রূপ কেমন হবে সেটি আবার মহান আল্লাহ এমামুয্যামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নীকে দান কোরেছেন। তিনি মানবজাতিকে সেই সত্যদীন গ্রহণ করার আহ্বান কোরেছেন। আমাদের মধ্যে বিরাজমান সকল মতভেদ, বিবাদ, বিসম্বাদ, দলাদলি, হিংসা, কলহ, শত্র“তা, স্বার্থপরতা ইত্যাদির ঊর্ধ্বে উঠে আসুন আমরা একটা কথার ওপর ঐক্যবদ্ধ হই: আমরা আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য কারও হুকুম মানব না।

★★আমাদের প্রস্তাব মেনে নিলে কি হবে?★★*
==∞===★=====★=====★======

১. পরস্পর ঐক্যহীন, দ্বন্দ্ব বিবাদে লিপ্ত, শতধাবিচ্ছিন্ন এই জাতিটি সীসা গলানো প্রাচীরের ন্যায় একটি ঐক্যবদ্ধ জাতিতে পরিণত হবে।
২. কোনরূপ নিয়ম শৃঙ্খলার তোয়াক্কা না করা এই চরম বিশৃঙ্খল জাতির মধ্যেই সর্বাবস্থায় সর্বোচ্চ শৃঙ্খলা বিরাজ কোরবে।
৩. যে জাতির মধ্যে সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিু পর্যায় পর্যন্ত যেখানে কেউ কাউকে মান্য করে না, সম্মান করে না, এমন জাতিই হয়ে যাবে মালায়েকের (ফেরেশতা) মতো একটি আনুগত্যশীল জাতি।
৪. প্রায় সকল দিক থেকে পশ্চাদপদ এই জাতিটি শিক্ষা, দীক্ষা, জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, সামরিক শক্তিতে, নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারে পৃথিবীর শিক্ষকের আসনে অধিষ্ঠিত হবে।
৫. অর্থনীতিক ব্যবস্থা এমনভাবে উন্নত হবে যে অর্থ এক জায়গায় পুঞ্জিভূত থাকবে না, চারিদিকে ছড়িয়ে পড়বে। এক বালতি পানি মাটিতে (পৃথিবীতে) ঢেলে দিলে ঐ পানি চারদিকে ছড়িয়ে যায় এবং স্বাভাবিক নিয়মেই যেখানে গর্ত (দারিদ্র্য) থাকে সেটা ভরে দেয়, যেখানে উঁচু (সমৃদ্ধি) থাকবে সেখানে যাবে না এবং ঐ পানি নিজে থেকেই তার সমতল খুঁজে নেয়। এভাবে সম্পদ দ্রুত থেকে দ্রুততর গতিশীলতার মাধ্যমে গোটা জাতিকে সমৃদ্ধ কোরবে। এভাবে এমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসবে যে, যাকাত ফেতরা নেওয়ার লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল হবে। সুদের কিস্তি পরিশোধ কোরতে না পেরে কোন দরিদ্র কৃষকের আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে হবে না ।
৬. সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা এমন উন্নত হবে যে, গায়ে স্বর্ণালঙ্কার পরিহিত অবস্থায় একজন যুবতী নারী রাতের অন্ধকারে শত শত কিলোমিটার পথ পাড়ি দেবে, আল্লাহ ও বন্য জন্তু ছাড়া অন্য কোন কিছুর ভীতি তার মনে জাগ্রত হবে না। স্বর্ণের দোকান খুলে রেখে মানুষ চোলে যাবে, কেউ চুরি করার চিন্তাও কোরবে না। রাস্তায় যত মহামূল্যবান সম্পদই পড়ে থাকুক কেউ ধরে দেখবে না। মানুষ রাতে ঘরের দরজা লাগানোর প্রয়োজনীয়তা অনুভব কোরবে না।
৭. একটা জাতির প্রায় অর্ধেক নারী অর্ধেক পুরুষ। কাজেই প্রায় অর্ধেক জনশক্তি নারীকে অন্তর্মুখী কোরে রেখে কোন জাতি উন্নতি কোরতে পারে না। অতএব নারী-পুরুষ সমান তালে যার যার যোগ্যতা অনুযায়ী ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক অঙ্গন থেকে শুরু কোরে জাতীয় অঙ্গনে ভূমিকা রাখবে।
৮. আল্লাহ প্রদত্ত শেষ জীবনব্যবস্থা যেহেতু সমগ্র মানবজাতির জন্য সেহেতু এতে নির্দিষ্ট ধরনের পোষাক, সংস্কৃতি সম্ভব নয়। কাজেই যার যার খাদ্যাভ্যাস, সংস্কৃতি, পোশাক-আশাক ইত্যাদি অনুশীলন কোরবে, কোন নির্দিষ্ট ধরনের সংস্কৃতি, পোশাক বা খাদ্যাভ্যাস কারও উপর চাপিয়ে দেওয়া হবে না। কিন্তু অশ্লীলতাকে কোন ধর্মে, কোন সমাজেই গ্রহণ করে না, তাই সকল প্রকার অশ্লীলতা পরিত্যাজ্য।
৯. সুরের স্রষ্টা হোচ্ছেন আল্লাহ, কাজেই মানুষের প্রতিভা বিকাশ এবং চিত্তানন্দের নিমিত্তে অশ্লীলতামুক্ত ও স্রষ্টার অবাধ্যতামুক্ত যত খুশি সুর, সঙ্গীত, কাব্যচর্চা, চলচ্চিত্র, নাট্যচর্চা প্রভৃতি করা যাবে।
১০. বিচারকের কলম হবে আল্লাহর কলম, যেহেতু বিচারক আল্লাহর হুকুমের বাইরে কিছুই কোরবেন না, বিচারকের সিদ্ধান্ত হবে আল্লাহর সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ নির্ভুল; কাজেই এমন ন্যায়বিচার সমাজে প্রতিষ্ঠিত হবে যে বিচারের রায়ে বাদী-বিবাদী উভয়ই সন্তষ্ট থাকবে। এমন ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে, বিচারের ক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্রের, শক্তিমান-দুর্বলের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে না। বিচারপ্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রিতার কোন সুযোগ থাকবে না। বিচার চাইতে গিয়ে ঘাটে ঘাটে অর্থ ব্যয় কোরে কাউকে অপদস্থ ও নিঃস্ব হতে হবে না।
১১. ব্যবসা-বাণিজ্য ও বাজারব্যবস্থা উন্মুক্ত ও অবাধ হবে, ব্যবসায়িক অনুমতির জন্য অতিরিক্ত অর্থব্যয়ের প্রয়োজন হবে না, ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যখানে সুবিধাবাদী কোন শ্রেণীই থাকবে না। খাদ্যে ভেজাল দেওয়া এবং ব্যবসায়িক সিন্ডিকেট ও মজুদদারীর কথা কেউ চিন্তাও কোরতে পারবে না।
১২. কেউ কারও পেছনে সমালোচনা কোরবে না, কেউ কাউকে কোন অপবাদ দেবে না। কারও ভুল ত্র“টি থাকলে সেটা মানুষ তার সামনেই বোলবে, সত্য বলার এমন বাকস্বাধীনতা সৃষ্টি হবে যে, যে কোন মানুষ প্রকাশ্যে শাসক থেকে শুরু কোরে সাধারণ যে কারোর ভুল-ত্র“টি ধরতে পারবে ।
১৩. কেউ কারও ধর্মবিশ্বাস পরিবর্তনে বাধ্য কোরবে না, কারও ধর্মবিশ্বাসে আঘাত দিয়ে কথা বোলবে না।
১৪. ধর্ম এসেছে আল্লাহর পক্ষ থেকে সকল মানুষের কল্যাণের জন্য, কাজেই কেউ ধর্মকে ব্যবসার মাধ্যম বা অর্থ উপার্জনের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার কোরতে পারবে না। ধর্মের যাবতীয় কাজ হবে নিঃস্বার্থভাবে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য ও মানবতার কল্যাণে।
১৫. জোরপূর্বক শ্রম আদায়ের কোন সুযোগ থাকবে না। মনে রাখতে হবে জোরপূর্বক শ্রমব্যবস্থাই হোল দাসত্ব, এটা জাহেলিয়াত, এটা এসলাম চিরতরে বাদ দিয়ে দিয়েছে। মানুষ স্বীয় যোগ্যতা, দক্ষতা ও মর্যাদা অনুযায়ী শ্রম দেবে। এটা সে দেবে আত্মিকভাবে স্বপ্রণোদিত হোয়ে, দায়িত্ব ও কর্তব্য মনে কোরে সেবার মানসিকতা নিয়ে। সেবা প্রদানে ও সুবিধা গ্রহণে দাতা-গ্রহীতা উভয় পরিতুষ্ট থাকবে। শ্রমিকের ঘাম শুকানোর আগেই সে তার প্রাপ্য মজুরি পেয়ে যাবে, ন্যায্য টাকা ও অধিকারের জন্য কাউকে আন্দোলন কোরতে হবে না। সবাই তার মেধা, যোগ্যতা, দক্ষতা অনুযায়ী প্রতি অঙ্গনে তার উপরোস্থকে আত্মা থেকে আন্তরিকতা সহকারে সেবা দান কোরবে।
১৬. শিক্ষার উদ্দেশ্যই হবে মানবতার কল্যাণ। আত্মিক, চারিত্রিক ও জাগতিক জ্ঞানের সমন্বয়ে এমন শিক্ষাব্যবস্থা হবে যেখানে শিক্ষক হবেন মানবতাবাদী, মহৎ, সত্যনিষ্ঠ মহান আদর্শের প্রতীক। তিনি শিক্ষাদানকে মানবজাতির প্রতি নিজের কর্তব্য ও দায়বদ্ধতা (উঁঃু ধহফ জবংঢ়ড়হংরনরষরঃু) বোলে এবং সকল জ্ঞানকে স্রষ্টার পক্ষ থেকে আমানত বোলে মনে কোরবেন। শিক্ষাকে পণ্যে পরিণত করা হবে না, এতে থাকবে ধনী-নির্ধন সকলের অধিকার। তাই শিক্ষার্জন কোরতে গিয়ে কাড়ি কাড়ি অর্থ খরচের প্রয়োজন হবে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিদ্যা অর্জন কোরে কেউ দুর্নীতিবাজ হবে না, আত্মস্বার্থে দেশ বিক্রি করার ষড়যন্ত্র কোরবে না। তারা হবে সুশিক্ষিত, নৈতিক চরিত্রে বলীয়ান সমাজের এক একটি আলোকবর্তিকা। ঐ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে যারা শিক্ষা অর্জন কোরে বের হবে তারাও হবে অনুরূপ সত্যনিষ্ঠ, নিঃস্বার্থভাবে মানবতার কল্যাণে নিজেকে আত্মনিয়োগ কোরবে, মানবতার ক্ষতি হয় এমন কাজ তারা চিন্তাও কোরবে না। ছাত্রের কাছে একজন শিক্ষক হবেন শ্রদ্ধায় দেবতুল্য এবং ছাত্ররাও হবে শিক্ষকের আত্মার সন্তান। মানবজাতির মহান শিক্ষক নবী করিম (দ:) এর সামনে বসে নারী-পুরুষ উভয়ই (ঈড়-বফঁপধঃরড়হ ঝুংঃবস) শিক্ষা অর্জন কোরতেন, কাজেই প্রকৃত এসলামেও নারী-পুরুষ উভয়ই শিক্ষকের সামনে বসে শিক্ষা অর্জন কোরবেন।

১৭. প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্য এমনভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে, যে সর্বত্র স্বাস্থ্যসম্মত, দূষণমুক্ত, নির্মল পরিবেশ বিরাজ কোরবে, গণস্বাস্থ্যের ক্ষতি করে এমন কোন কিছু থাকবে না। এরপরও কোন কারণে অসুখ-বিসুখ হোলে প্রাকৃতিক পার্শপ্রতিক্রিয়াহীন নির্ভেজাল প্রাকৃতিক চিকিৎসাপদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত হবে। ঔষধি গুণসম্পন্ন গাছ-গাছালি, খাবারদাবার সহজলভ্য হবে। চিকিৎসক এমনভাবে আত্মিকগুণে গুণান্বিত হবেন যে, চিকিৎসাকে সে এবাদত মনে কোরবে, রোগী চিকিৎসা কেন্দ্রে গেলে এমনিতেই নিজেকে সুস্থ মনে কোরবে।
১৮. স্রষ্টার সৃষ্টির ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ যে কোন জিনিস নিয়ে গবেষণা করা যাবে কিন্তু মানুষের ক্ষতি হয় এমন কিছু করা যাবে না।কেউ মনে কোরতে পারেন, এই রকম সমাজ ও রাষ্ট্র কেবল কল্পনাই করা সম্ভব, বাস্তবে এটা সম্ভব নয়। তাদের জ্ঞাতার্থে বোলছি, এমন সমাজব্যবস্থাই ১৪০০ বছর আগে অর্ধ-পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত হোয়েছিল, আল্লাহর দেওয়া জীবনব্যবস্থা গ্রহণ করার ফলে। সেই জীবনব্যবস্থা আবার আল্লাহ দান কোরেছেন। এখন মানুষ যদি সিদ্ধান্ত নেয় যে, তারা সেই জীবনব্যবস্থাটি গ্রহণ কোরবে তাহোলেই উপরোক্ত শান্তি, ন্যায়বিচার, জীবন ও সম্পদের পূর্ণ নিরাপত্তা সমাজে ফিরে আসা সম্ভব। কিন্তু মানুষ যদি এই অন্যায়-অশান্তিপূর্ণ সমাজকে ভালোবেসেই হোক আর ঘৃণা কোরেই হোক আঁকড়ে ধোরে রাখতে চায় তাহোলে আমাদের কিছু করার নেই। পৃথিবীতে তারা তাদের নিজের জ্বালানো আগুনে পুড়ে মোরবে, ওপারেও পুড়ে মোরবে জাহান্নামের আগুনে।

[পরবর্তীতে আসছে- গণমাধ্যম, বৈবাহিক অবস্থা, পারিবারিক ব্যবস্থা, নেতৃত্ব, প্রাকৃতিক সম্পদ, মানুষের অধিকার ও কর্তব্য।

যোগাযোগ: হেযবুত তওহীদ, ০১৬৭০১৭৪৬৪৩, ০১৭১১০০৫০২৫, ০১৯৩৩৭৬৭৭২৫, ০১৮৫৩৯৯৩২২২, ০১১৯১৩৬৭১১০, ০১৭৮২১৮৮২৩৭, ০১৫৫৯৩৫৮৬৪৭]  

 - See more at: http://desherpatro.com/2013/10/26/%e0%a6%9a%e0%a6%b2%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%a8-%e0%a6%b8%e0%a6%99%e0%a7%8d%e0%a6%95%e0%a6%9f-%e0%a6%a8%e0%a6%bf%e0%a6%b0%e0%a6%b8%e0%a6%a8%e0%a7%87-%e0%a6%b9%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%ac%e0%a7%81-3/#sthash.6XqCFydW.dpuf

No comments:

Post a Comment