ঈমানের পরে জেহাদ নাকি সালাত?
ঈমানের পরই জেহাদকে স্থান না দিয়ে সালাত কে স্থান দিলে কি তারা মোমেন থাকতে পারে? (Impossible)
ঈমানের পরেই নাকি সালাহ এর জবাব কোরান থেকে
এক তাগুত বন্দুকে এইমাত্র দিলাম
এখানে আমি সালাত কাউকে বাদ দিতে বোলিনি।। সালাত ফরদ
অবশ্যই কোরবেন। এটা বাদ তো দেওয়াই যাবেনা আরো সঠিক
ভাবে কায়েম করতে হবে।একত্রিত হয়ে।
এখানে কথা হচ্ছে ঈমানের পরেই আল্লাহ কি বোলেছেন? ঈমানের
পরে আল্লাহ যা বোলেছেন তাই। আমার কোন কথা চোলবেনা।
এখানে সবাইকে আমি অনুরোধ কোরে বলছি কারা আল্লাহর এই
Definition কে অসীকার কোরেন?
সুরা হুজুরাত ১৫ নং আয়াত
ﺇِﻧَّﻤَﺎ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨُﻮﻥَ ﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺭَﺳُﻮﻟِﻪِ ﺛُﻢَّ ﻟَﻢْ ﻳَﺮْﺗَﺎﺑُﻮﺍ ﻭَﺟَﺎﻫَﺪُﻭﺍ ﺑِﺄَﻣْﻮَﺍﻟِﻬِﻢْ ﻭَﺃَﻧﻔُﺴِﻬِﻢْ
ﻓِﻲ ﺳَﺒِﻴﻞِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃُﻭْﻟَﺌِﻚَ ﻫُﻢُ ﺍﻟﺼَّﺎﺩِﻗُﻮﻥَ
) 15
তারাই মুমিন, যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের প্রতি ঈমান আনার পর
সন্দেহ পোষণ করে না এবং আল্লাহর পথে প্রাণ ও ধন-সম্পদ
দ্বারা জেহাদ করে। তারাই সত্যনিষ্ঠ।
Only those are the believers who have believed in Allâh and
His Messenger, and afterward doubt not but strive/Struggle
(সংগ্রাম) with their
wealth and their lives for the Cause of Allâh. Those! They are
the truthful.
আল্লাহ এখানে কি বললেন? ঈমান আনার পর ;
তাইতো লেখা তাইনা? পরিষ্কার লেখা সন্দেহ কোরেন
কে কোরানের আয়াত নিয়ে?After Believe is Struggle. আর সালাহ
হলো ওই জেহাদের পুণ চরিত্র গঠন কোরবে। তাহলে আল্লাহ
কি না বুঝে বোলেছেন ঈমানের পরই জেহাদ? (নাউযুবেল্লাহ) কেন
আল্লাহ কি বলতে পারতেন না "যারা ঈমান আনে তারপর সালাহ
কায়েম করে ঠিকঠাক হোয়ে তারপর জেহাদ করে? আপনাদের
চ্যালেঞ্জ কোরছি কেউ কি আছেন ঈমানের পরে সালাহ
দেখাইতে পারেন? পারবেন না। সালাহ জেহাদের চুড়ান্তে অর্থাৎ
কেতালে করা লাগবেনা এটা আল্লাহর কথা -(নেসা ১০১-১০৪ দেখুন)
আমি হাদিস কে অসীকার এর কথা বোলিনি বোলেছি আল্লাহ
কি বলেছেন কোরানে ঈমানের পরে কিসের স্থান?
তাহলে যারা কোরানকে অসীকার করলো তাহারা কি কাফের নয়?
আর কাফেরদের সালাহ কি হবে? মক্কায় মিল্লাতে ইব্রাহিম
রা সালাহ করতো আপনাদের মত কিন্তু তারা কি? তারা আল্লাহর
চোখে কাফের?
এবার আপনারা চিন্তা করুন আপনারা ঈমানের পরে জেহাদ কে স্থান
না দিয়ে দিচ্ছেন সালাহ কে মানেই আল্লাহর আয়াত কেই
উল্টাচ্ছেন। আয়াত উল্টিয়ে যারা চলে তারা কি মোমেন
হতে পারবে? আল্লাহ এই সালাহ কে কমিয়ে জেহাদের জন্য
একেবারে শেষ করে দিয়েছে দেখুন( সুরা নেসা ১০১-১০৪)
তাহলে আল্লাহ definition দিয়ে বুঝেননি আপনারা বুঝেছেন? আয়াত
কে ডিংগিয়ে হাদিসে পদার্পণ কোরছেন তাদের জন্য রাসুলাল্লাহ
(স) এর এই হাদিস দেখুন - আমার কথা বা বানী আল্লাহর কোন
কথা বা বাণীকে রদ কোরবেনা।
(হাদিস-মুসনাদে আহম্মদ ৪/১১৪)
যারা কোরানকেই রদ করলো তারা কিভাবে মোসলেম থাকলো? আর
কিভাবেই বা রাসুলাল্লাহ এর কথা মান্য করলো? রাসুলাল্লাহ (স) এই
হাদিস যদি না বোলতেন তাইলে কি সত্য কি মিথ্যা যাচাই
করা যেতো? যেতোনা।
ইয়া আল্লাহ সবাইকে সত্য বুঝার তওফীক দাও। (আমিন)
No comments:
Post a Comment