DESHERPATRO

Thursday, January 16, 2014

এক মহাসত্যের আহবান -হেযবুত তওহীদ।

এক মহাসত্যের আহবান -হেযবুত তওহীদ।

যারা দুনিয়ার কিছুমাত্র খবরও রাখেন তাদের বোলতে হবে না যে, এই
পৃথিবীতে মোসলেম বোলে পরিচিত ১৬০ কোটির এই জনসংখ্যাটির
কী করুণ অবস্থা। পৃথিবীর অন্য সব জাতিগুলি এই জনসংখ্যাকে পৃথিবীর
সর্বত্র ও সর্বক্ষেত্রে পরাজিত কোরছে, হত্যা কোরছে, অপমানিত
কোরছে, লান্ছিত কোরছে, তাদের মসজিদগুলি ভেংগে চুরমার
কোরে দিচ্ছে বা সেগুলিকে অফিস বা ক্লাবে পরিণত কোরছে। এই
জাতির মা-বোনদের তারা ধর্ষণ কোরে হত্যা কোরছে। অথচ আমরা এক
সময় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি ছিলাম। পৃথিবীর অন্যান্য সব জাতি সভয়
সম্ভ্রমসহ আমাদের পানে তাকিয়ে থাকত। এই পৃথিবীর অর্ধেকেরও
বেশী জায়গায় শাসন ক্ষমতা এই মোসলেম বোলে পরিচিত জাতির
হাতে ছিল। তারা ঐ ক্ষমতাবলে ঐ বিশাল এলাকায় আল্লাহর
দেয়া জীবন-বিধান প্রতিষ্ঠা কোরেছিল। তখন পৃথিবীতে সামরিক
শক্তিতে, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে, সভ্যতায়, নতুন নতুন বৈজ্ঞানিক
আবিষ্কারে, Technology-তে, আর্থিক শক্তিতে এই জাতি সমস্ত
পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ ছিল; তাদের সামনে দাঁড়াবার, তাদের প্রতিরোধ
করার মত কোন শক্তি পৃথিবীতে ছিল না। এরপর তাদের ওপর
নেমে এলো আল্লাহর গযব। কয়েক শতাব্দী আগে আল্লাহ ইউরোপের
খ্রীস্টান রাষ্ট্রগুলিকে দিয়ে মোসলেম বোলে পরিচিত এই
জাতিটিকে সামরিকভাবে পরাজিত কোরে তাদের গোলাম, দাস
বানিয়ে দিলেন। এই সামরিক পরাজয়ের পর থেকে এই শোচনীয় পতনের
কারণ কি? অনেক চিন্তাশীল লোকই অনেক রকম কারণের কথা বোলেছেন;
আমাদের ঈমান দুর্বল হোয়ে গেছে, আমাদের মধ্যে ঐক্য নেই, শিক্ষা নেই
ইত্যাদি নানা প্রকার কারণ তারা পেশ কোরেছেন। আমাদের হেযবুত
তওহীদের এমাম এমামুয্যামান মোহাম্মদ বায়াজীদ খান
পন্নী বোলেছেন – ওগুলো আসল কারণ নয়, ওগুলো ফল মাত্র। আসল কারণ
হোল মোসলেম বোলে পরিচিত জাতিটি কলেমা থেকে বিচ্যূত
হোয়ে গেছে। তিনি আল্লাহর কোরান থেকে প্রমাণ কোরেছেন যে,
‘লা এলাহা এল্লাল্লাহ’ এই কলেমা এসলামের আত্মা, ভিত্তি, মূলমন্ত্র।
এই কলেমা ছাড়া কোন এসলাম নেই। এই কলেমা সঠিক
অর্থে অন্তরে বিশ্বাস না কোরে, মুখে প্রচার না কোরে এবং এর উপর
আমল না কোরে অর্থাৎ একে মানবজীবনে প্রতিষ্ঠা করার সংগ্রাম
(জেহাদ) না কোরে কেউ মো’মেন বা মোসলেম হোতে পারে না।
আমাদের এমাম বোলছেন, পৃথিবীময় কলেমার আজ ভুল অর্থ করা হয়। আজ
সর্বত্র শেখানো হয় এবং বিশ্বাস করা হয় যে, লা এলাহা এল্লাল্লাহ
অর্থ আল্লাহ ছাড়া কোন উপাস্য অর্থাৎ মা’বুদ নাই। এমাম বোলছেন,
কলেমা হোচ্ছে – লা এলাহা এল্লাল্লাহ অর্থাৎ আল্লাহ ছাড়া কোন
এলাহ নেই। এলাহ অর্থ মা’বুদ নয়। এলাহ হোচ্ছেন তিনি সেই সত্তা যার
আদেশ শুনতে হবে, মানতে হবে, পালন কোরতে হবে অর্থাৎ সার্বভৌম।
আর উপাস্য, মা’বুদ হোচ্ছেন তিনি সেই সত্তা যাকে উপাসনা করা হয়।
দু’টো ভিন্ন অর্থ। এসলামের কলেমার সঠিক অর্থ হোচ্ছে শুধু
আল্লাহকে এলাহ হিসাবে, একমাত্র আদেশদাতা হিসাবে বিশ্বাস
করা, মেনে নেওয়া অর্থাৎ আল্লাহর হুকুম ছাড়া অন্য সকল হুকুম বিধান
প্রত্যাখ্যান করা।যামানার এমাম বোলছেন, কলেমার এই ভুল অর্থের
পরিণাম হোয়েছে এই যে, পৃথিবীর মোসলেম বোলে পরিচিত এই
জনসংখ্যা অর্থাৎ আমরা আল্লাহকে হুকুমদাতা,
আইনদাতা হিসাবে ভুলে গিয়ে তাঁকে শুধু উপাস্য, মা’বুদ বিশ্বাস
কোরে আপ্রাণ তাঁর উপাসনা কোরে, নামায, যাকাত, হজ্ব,
রোযা কোরে আসমান যমীন ভর্ত্তি কোরে ফেলছি, কিন্তু আমাদের
সমষ্টিগত জীবনে কেউ তাঁর আদেশ, হুকুম শুনি না, পালন করি না।
আল্লাহর দেওয়া জীবন-ব্যবস্থা (দীন) কে বাদ দিয়ে আমরা সমষ্টিগত
জীবনে ইহুদী খ্রীস্টানদের তৈরী জীবন-ব্যবস্থা গ্রহণ
কোরে লা এলাহা এল্লাল্লাহ থেকে অর্থাৎ কলেমা থেকে বের
হোয়ে কার্য্যতঃ মোশরেক ও কাফের হোয়ে গেছি। আজ জাতীয় জীবনে,
সমষ্টিগত জীবনে, রাষ্ট্র্রীয় জীবনে পৃথিবীর কোথাও আল্লাহর আদেশ
পালন করা হোচ্ছে না, মোসলেম বোলে পরিচিত দেশগুলোতেও না।
সর্বত্র মানুষের নিজেদের তৈরী এবং ইহুদী, খ্রীস্টানদের তৈরী জীবন-
ব্যবস্থাকে মেনে নেয়া হোয়েছে আল্লাহর দেওয়া জীবন-ব্যবস্থাকে
বাদ দিয়ে। এই কাজ কোরে আমরা কলেমা থেকে, এসলাম থেকে বের
হোয়ে গেছি। আজ পৃথিবীর ‘অতি মোসলেমরা’ নামাযে, রোযায়, হজ্বে,
তাহাজ্জুদে, তারাবীতে, দাড়ি, টুপি-পাগড়ীতে, পাজামায়, কোর্তায়
নিখুঁত। শুধু একটিমাত্র ব্যাপারে তারা নেই, সেটা হোল তওহীদ,
কলেমা–একমাত্র আল্লাহ ছাড়া কাউকে সামগ্রিক জীবনের
বিধানদাতা, আদেশদাতা হিসাবে মানি না। যে আংশিক অর্থাৎ
ব্যক্তিগত ঈমান (যা প্রকৃতপক্ষে শেরক) তাদের মধ্যে আছে তা আল্লাহ
আজও যেমন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান কোরে রেখেছেন, হাশরের দিনেও
তেমনি ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান কোরবেন।
একেবারে কলেমা থেকে বিচ্যুতি ছাড়াও আমরা এ সত্য যামানার
এমামের কাছ থেকে বুঝেছি যে, আল্লাহ তাঁর শেষ নবীর
মাধ্যমে যে এসলাম পৃথিবীর মানুষের জন্য পাঠিয়েছিলেন
তা নানা কারণে ক্রমে ক্রমে বিকৃত হোয়ে বর্ত্তমানে যে অবস্থায়
এসে পৌঁছেছে তাতে এই এসলাম আর সেই এসলামই নেই। আল্লাহর সেই
প্রকৃত এসলাম যেটা আল্লাহ নবীর মাধ্যমে পাঠিয়েছিলেন
যারা সেটা গ্রহণ কোরল তাদের উপর তিনি দায়িত্ব দিয়েছিলেন
যে তারা কঠিন জেহাদের (সর্বাত্মক প্রচেষ্টা, সংগ্রাম)
মাধ্যমে সেটাকে সমস্ত পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা কোরবে। এবং এও
তিনি সাবধান কোরে দিয়েছিলেন যে, (সুরা তওবা-৩৮-৩৯)। এই
জাতি ৬০/৭০ বছর আল্লাহর আদেশ মোতাবেক সংগ্রাম চালিয়ে অর্দ্ধেক
পৃথিবীতে এই সত্যদীন এসলাম প্রতিষ্ঠার পর দুর্ভাগ্যক্রমে আকীদার
বিকৃতির কারণে আল্লাহর সাবধানবাণী অগ্রাহ্য কোরে জেহাদ
পরিত্যাগ কোরে অন্যান্য রাজা বাদশাহদের মত রাজত্ব
বাদশাহী উপভোগ কোরতে আরম্ভ কোরল। আল্লাহর সাবধানবাণী কখনও
মিথ্যা হোতে পারে? পারে না। তাই তিনি ইউরোপের খ্রীস্টান
জাতিগুলি দিয়ে মোসলেম জাতিটিকে সামরিকভাবে পরাজিত
কোরে তাদের গোলাম বানিয়ে দিলেন। সেই গোলামী আজও চোলছে।
পরম করুণাময় আল্লাহর অশেষ রহমে তাঁর প্রকৃত এসলাম, যে এসলাম
তিনি ১৪০০ বছর আগে তাঁর শেষ রসুলের মাধ্যমে মানব জাতির জন্য
পাঠিয়েছিলেন সেটা আবার হেযবুত তওহীদের প্রতিষ্ঠাতা এমাম,
এমামুয্যামান জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নী বুঝতে পেরেছেন।
তিনি হেযবুত তওহীদ নামে একটি আন্দোলন প্রতিষ্ঠা কোরে এর
মাধ্যমে মানুষকে আহ্বান কোরেছেন খ্রীস্টানদের
তৈরী করা বর্ত্তমানে প্রচলিত বিকৃত, বিপরীতমুখী এসলাম ত্যাগ
কোরে আল্লাহ- রসুলের প্রকৃত এসলামে ফিরে যেতে। এই
আহ্বানে সাড়া দিয়ে এই বিকৃত এসলাম ত্যাগ কোরে, এ থেকে হেজরত
কোরে যারা হেযবুত তওহীদে যোগ দিয়ে আল্লাহ-রসুলের প্রকৃত
এসলামে ফিরে যাচ্ছেন তারা অর্থাৎ আমরা সৌভাগ্যবান। আল্লাহ তাঁর
অশেষ দয়ায় এই অমানিশার ঘোর অন্ধকারে তার এই বান্দাকে রসুল কর্ত্তৃক
প্রতিষ্ঠিত সেই সঠিক, প্রকৃত এসলামের জ্ঞান দান কোরেছেন।
আমরা পথহারা, গোমরাহ ছিলাম, আমরা খ্রীস্টানদের
তৈরী করা বিকৃত, বিপরীতমুখী ধর্মটাকেই সঠিক এসলাম
মনে কোরে সেটাকেই প্রাণপণে পালন কোরছিলাম,
সেটাকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য চেষ্টা কোরছিলাম। আজ আমরা আমাদের
সাংঘাতিক ভুল বুঝতে পেরেছি। আল্লাহর এই বান্দার মাধ্যমে আজ
আমরা বুঝেছি প্রকৃত এসলাম কি, এসলামের সঠিক আকীদা কি, তওহীদ
কি, ঈমান কি, এবাদত কি, মো’মেন কি, মোসলেম কি,
উম্মতে মোহাম্মদী কি, হেদায়াহ কি, তাকওয়া কি, সালাতের
(নামায) সঠিক উদ্দেশ্য কি, দীন প্রতিষ্ঠার তরিকা,
কর্মসূচি কি এবং কিভাবে তাকে প্রয়োগ কোরতে হয়। বুঝেছি কেন
সংখ্যায় মাত্র পাচ লাখ উম্মতে মোহাম্মদী অশিক্ষিত, চরম দরিদ্র,
অস্ত্রহীন হওয়া সত্ত্বেও ৩০ বছরের মধ্যে অর্দ্ধেক পৃথিবীর কর্ত্তৃত্ব
পেয়েছিলেন, দু’টি বিশ্ব-শক্তিকে (Super Power)
একটা একটা কোরে নয়, এক সাথে সামরিকভাবে পরাজিত, ছিন্ন ভিন্ন
কোরে দিয়েছিলেন, কেন উম্মতে মোহাম্মদীর নাম শুনলে শত্র“র
অন্তরাত্মা ভয়ে কেঁপে উঠত এবং কেন আজ এ জাতি সংখ্যায় ১৬০
কোটি হওয়া সত্ত্বেও, এদের মধ্যে লক্ষ লক্ষ ফকিহ, মোহাদ্দেস,
মোফাস্সের, মুফ্তি, আলেম, লক্ষ লক্ষ পীর দরবেশ থাকা সত্ত্বেও,
পৃথিবীর প্রাকৃতিক সম্পদের এক বিরাট অংশের মালিক হওয়া সত্ত্বেও,
অন্য সব জাতির লাথি খাচ্ছে। আমরা আরও বুঝেছি আল্লাহর রসুল ১৪০০ বছর
আগে যে ভবিষ্যদ্বাণী কোরে গিয়েছেন আখেরী যামানায় দাজ্জাল
আবির্ভূত হবে সেই দাজ্জাল আসলে কি? বুঝেছি যে, দাজ্জাল
ইতিমধ্যেই আবির্ভূত হোয়েছে এবং বিশ্বনবীর ভবিষ্যদ্বাণী মোতাবেক
সমস্ত পৃথিবী দাজ্জালের করতলগত হোয়ে গেছে এবং মোসলেম
নামধারী এই জাতিসহ সমস্ত পৃথিবীর মানুষ দাজ্জালকে প্রভু বা রব
স্বীকার কোরে নিয়ে দাজ্জালের পায়ে সাজদায় অবনত হোয়ে আছে।
তারা আল্লাহ প্রদত্ত সংজ্ঞা মোতাবেক মোমেন নয়। আল্লাহ
কোর’আনে মো’মেনের সংজ্ঞা দিচ্ছেন- “প্রকৃত মো’মেন শুধু তারাই,
যারা আল্লাহ ও তাঁর রসুলকে বিশ্বাস করে, তারপর (ঈমান আনার পর) আর
তাতে কোন সন্দেহ করেনা, এবং তাদের জান ও সম্পত্তি দিয়ে আল্লাহর
পথে জেহাদ করে” (সুরা হুজরাত ১৫)। আল্লাহর দেয়া মো’মেনের
সংজ্ঞায় দু’টি শর্ত্ত দেয়া হোল; প্রথম শর্ত্ত হোচ্ছে আল্লাহ ও রসুলের
ওপর ঈমান, অর্থাৎ তওহীদ, যার অর্থ হোচ্ছে জীবনের
সর্বাঙ্গনে সেটা ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, জাতীয় ও
আন্তর্জাতিক জীবনে, আইন-কানুন, দন্ডবিধি, অর্থনীতি যাই হোক
না কেন, যে বিষয়ে আল্লাহ বা তাঁর রসুলের কোন বক্তব্য আছে, কোন
আদেশ-নিষেধ আছে সে বিষয়ে আর কাউকে না মানা। দ্বিতীয় শর্ত্ত
হোল ঐ তওহীদকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন ও সম্পদ
দিয়ে আল্লাহর রাস্তায় জেহাদ করা। বর্ত্তমানে মোসলেম
বোলে পরিচিত জাতিটিতে এ দু’টি শর্ত্তের একটিও নেই।
তাহোলে প্রশ্ন হোচ্ছে- আল্লাহর দেয়া এই সংজ্ঞা মোতাবেক এই
জাতি কি মো’মেন? অবশ্যই নয়। আর মো’মেন না হওয়ার অর্থ হয়
মোশরেক না হয় কাফের। তাছাড়াও আল্লাহ কোরানে কাফেরের
যে সংজ্ঞা দিচ্ছেন তা হোল – আল্লাহ যে আইন, বিধান নাযেল
কোরেছেন তা দিয়ে যারা হুকুম করে না অর্থাৎ শাসনকার্য্য, বিচার
ফায়সালা পরিচালনা (এখানে বিচার অর্থে আদালতের বিচার,
শাসনকার্য্য সব বুঝায়, কারণ শব্দটা হুকুম) করে না তারাই কাফের,
জালেম, ফাসেক (সুরা মায়েদা- ৪৪, ৪৫, ৪৭)। এখানে আল্লাহ-রসুলের
প্রতি বিশ্বাস ও কোন প্রকার এবাদত করা বা না করার শর্ত্ত রাখা হয়
নি। অর্থাৎ যারা আল্লাহর কোরানে দেওয়া আইন, বিধান
দিয়ে শাসনকার্য্য ও বিচার ফায়সালা সম্পাদন করে না তারা যত বড়
মুসুল্লিই হন, যত বড় মুত্তাকি, আলেম, দরবেশ, পীর-মাশায়েখ হোন
না কেন কার্য্যতঃ কাফের। এই আয়াতের অর্থে সমস্ত পৃথিবীর মোসলেম
বোলে পরিচিত এই জনসংখ্যা কার্য্যতঃ কাফের, যালেম এবং ফাসেক।
এখন এ জাতির সামনে একটি মাত্র পথ খোলা আছে, তা হোল এ যামানার
এমাম (The Leader of the Time) জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান পন্নীর
এই ডাক গ্রহণ কোরে বর্ত্তমানের প্রচলিত বিকৃত ও বিপরীতমুখী এসলাম
ত্যাগ কোরে প্রকৃত এসলাম গ্রহণ কোরতে হবে। কলেমার সাক্ষ্য
দিয়ে পুনরায় তওহীদের চুক্তিতে আবদ্ধ হোতে হবে অর্থাৎ একমাত্র
আল্লাহ ছাড়া অন্য সকলকে জীবনের সর্বক্ষেত্রে হুকুমদাতা,
আইনদাতা অর্থাৎ সার্বভৌম হিসাবে অস্বীকার কোরতে হবে এবং এই
তওহীদকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠার জেহাদ (সর্বাত্মক প্রচেষ্টা, সংগ্রাম)
কোরতে হবে।যোগাযোগ: হেযবুত তওহীদ, ০১৬৭০১৭৪৬৪৩, ০১৭১১০০৫০২৫,
০১৯৩৩৭৬৭৭২৫, ০১১৯১৩৬৭১১০ www.hezbuttawheed.com

No comments:

Post a Comment