কুরআন অস্পষ্ট নাকি সুস্পষ্ট, অপূর্নাংগ নাকি পূর্নাংগ, সংক্ষিপ্ত নাকি ব
“সব প্রশংসা আল্লাহর যিনি নিজের বান্দার প্রতি এ গ্রন্থ নাযিল করেছ
বক্রতা রাখেননি।” (১৮:১)
“এ হল মানবজাতির জন্য সুস্পষ্ট ঘোষণা এবং পথ নির্দেশ ও উপদেশ -ধর্মপর
"হা-মীম।
শপথ সুস্পষ্ট কিতাবের।
আমি একে নাযিল করেছি। এক বরকতময় রাতে, নিশ্চয় আমি সতর্ককারী।
এতে (কুরআনে) প্রজ্ঞাপূর্ণ প্রত্যেক বিষয় সুস্পষ্ট করা হয়।
আমার পক্ষ থেকে আদেশক্রমে, আমিই প্রেরণকারী।
আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে রহমতস্বরূপ । তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।" (
“আমি আপনার প্রতি গ্রন্থ নাযিল করেছি যেটি এমন যে তা (প্রাসংগিক)
ব্যাখ্যা, হেদায়েত, রহমত এবং মুসলিমদে র জন্যে সুসংবাদ ।” (১৬:৮৯)
হেদায়াহ এবং তাকওয়া দীনুল এসলামের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য সম্বন্ধে বর্তমানে আমাদের আকিদা যেমন বিকৃত ও ভুল, তেমনি তাক্ওয়া ও হেদায়াহ সম্বন্ধেও আমাদের ধারণা ভুল। কোন দুষ্ট প্রকৃতির গোনাহগার লোককে যদি উপদেশ দিয়ে মদ খাওয়া ছাড়ানো যায়, চুরি-ডাকাতি ছাড়ানো যায়, তাকে মুসল্লী বানানো যায়, সওম রাখানো যায় তবে আমরা বলি- লোকটা হেদায়াত হোয়েছে। ভুল বলি। কারণ আসলে সে হেদায়াত হয় নি, মুত্তাকী হোয়েছে। তাক্ওয়া এবং হেদায়াহ দু’টি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়।
Thursday, January 16, 2014
কুরআন অস্পষ্ট নাকি সুস্পষ্ট, অপূর্নাংগ নাকি পূর্নাংগ, সংক্ষিপ্ত নাকি
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment