DESHERPATRO

Tuesday, August 6, 2013

কিসের ভিত্তিতে এবাদত (খেলাফত)  করবেন?

কিসের ভিত্তিতে এবাদত (খেলাফত)  করবেন?

এবাদত শুধু কিতাবুল্লাহ (কোরান অনুযায়ী)
আর রাসুল( দ) দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে এবাদত করতে হবে। যদি হাদিস অনুযায়ী কেঊ এবাদত করলো মানে রাসুলের (দ) এবাদত করলো। মানে কি শিরক করলো।আল্লাহর সমকক্ষ দার করালো।
আর রাসুলুল্লাহ (দ) নিজেই আদিষ্ঠ হোয়েছিল একমাত্র আল্লাহর এবাদত করার জন্য।কাজেই এবাদত, সুন্নাহ, ফরয, নফল যাই করেন সব আল্লাহর জন্য, কিন্তু রাসুলুল্লাহ (দ) এর প্রতি এর সওয়াব পোছে যায়।

তাহলে বলবেন সুন্নাত সালাহ?  এগুলো রাসুল কে এবাদত করা হয় না। অগুলো রাসুলের জন্য দোয়া করা মাত্র, সুন্নাহ না পড়লে আপনাকে অবশ্যই ফরয পড়তেই হবে।
সহিহ হাদিস গুলো কোরানের বহিবুত হবে না।  হইলেই অইটা জাল হাদিস
।।।বানানো।

কোরানের বিরুদ্ধে হাদিস কখনো যাবেনা । তাই রাসুলুল্লাহ (দ ) বললেন আমার কথা রদ হবে , কিন্তু  কোরানের কথা রদ হবেনা।

সহিহ হাদিস অনুযায়ী বিভিন্ন প্রদ্ধতি দেখে তারপর অই প্রদ্ধতি অনুসারে এবাদত করবেন।আরা রাসুলুল্লাহ (দ) কোরানের বাহিরে থেকে বলেনি।কোরনাই রাসুলের (দ) পুরা জীবনী।
কোরান আগে পরে হাদিসে যান।
কোরান পড়ুন জিবন গড়ুন।

অই কোরানের কথা গুলোই রাসুলুল্লাহ (দ) কোরেছেন সাহাবাগন দেখেছেন তারপর বিভিন্ন সাহাবাগন বিভিন্ন ভাবে বননা করেছেন। রাসুলুল্লাহ (দ) কোরান অনুযায়ী কিভাবে চলতেন ,কিভাবে দীন প্রতিষ্ঠার কাজ করতেন,জেহাদ করতেন। ওইগুলো হলো(হাদিস) রাসুলের (দ) প্রদ্ধতি বলতে পারেন।

যেমন এমাম বোখারী রাসুলুল্লাহ (দ)ওফাতের 230 বছর পর হাদিস সংকলন করেন।শুনে লিখে এখানে একটু অখানে একটু এইভাবে।
এই হলো হাদিস।(উনার (দ) পবিত্র জীবনের বননাও খুটি নাটি সহ হাদিছে, সেরাতে রাসুলুল্লাহ - এবনে এসহাক এ স্থান পেয়েছে।।এছাড়া আরো অনেক সহিহ হাদিস আছে।

Note:- যদি কোন মোসলেম কোরান বাদে হাদিস নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পরে নিশ্চিত সে বা তারা গোমরাহ হয়ে যাবে।আর ঠিক রেখে সামনে রেখে এগিয়ে গেলে তারা পথভ্রষ্ট হবেনা। কোরান পড়বে প্রদ্ধতি গুলো সহিহ হাদিস থেকে জেনে নিয়ে আমল এবাদত কোরবে।

সিকদার----

No comments:

Post a Comment