মোহাম্মদ বিন আব্দুল্লাহ(দ)যে বিজ্ঞানীদের জনক তার প্রমান কি?
প্রমান : ধরুন ছোট্র একটি বিষয়- মানুষের শরিরে যে কতভাগ পানি বিজ্ঞান তা কয়েক বছর আগে মাত্র আবিষ্কার করেছে কিন্তু মহান স্রষ্ট্রা যিনি এগুলো সহ সব সৃষ্টি করেছেন তিনি বলে দিয়েছেন মোহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ (দ) কে যে মানুষ সহ অন্যান্য পানী জগতের সব কিছুতে 70 ভাগ পানি রয়েছে।
বতমানে এরা যতই স্রষ্টার অস্তিত্ব অসীকার করুক পার পাবে না গোজামিল দিয়ে।আফসোস মানুষ গোজামিল বিশাস করে।
তাইলে 1400 বছর আগে যদি মোহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ (দ) জানেন মানুষের সহ অন্যান্য জীব 70 ভাগ পানি রয়েছে। তাইলে তিনি বিজ্ঞানীদের জনক নন তো কে জনক?
আরো বহু আছে। যে কেউ চাইলে দেবো এনশা'আল্লাহ।
এই জন্য আল্লাহ বলেন মানুষ অতিশয় অকিজ্ঞ। তারা প্রভুর তেরি জিনিশ আবিষ্কার করে লেকিন প্রভুকে অসীকার।
আচ্ছা প্রভু র তেরি একটা মশা সম্বন্ধে এরা চিন্তা করেনা? এই মশাই বা কেমনে হলো? এরা কি জানে? এরা বলবেন মশা পচা জমানো পানি থেকে হয়। হ্যা তা হয়। তা হলো কেন? তাইলে তো পচা খাবার হতে, টয়লেট থেকে হতে পারতো। তা হয়নি।
কেন জানেন? হইনি এইজন্য বিজ্ঞানী রা আবিষ্কার করেছেন আর স্রষ্ট্রা আল্লাহ এর আগেই কোন জায়গায় কোন জ়িনিস হবে বা জন্মাবে সেটার উপাদান অই বিজ্ঞানীর আবিষ্কারের আগেই রেখে দিয়েছেন।
মশা আল্লাহ দুনিয়া বানানোর পরই বানাইছেন আবার মশা তেরির উপাদানও স্রষ্ট্রা নিজেই দিয়ে দিয়েছেন। তাই বলে আজ এরা আবিষ্কারে সফলতা বয়ে আনছে।
এতো গ্রহ নক্ষত্র, তারকা একটা আরেকটা র সাথে বা দুনিয়ার সাথে লেগে যেতে পারতো লাগেনি।
বতমানে বিজ্ঞানীদের মতে তা যদি লাগে তাইলে সব চুনবিচুন হয়ে যেতো। তাইলে হলো না কেন? স্রষ্টা কে বিশাস করো প্রমান নিয়ে গোজামিল দিয়ে theory দিয়ে বিজ্ঞানী হতে চাও অটা ভুল ওটা নাস্তিকতা ছাড়া আর কি? এদের অনুসারী আজ বহুগুনে বেড়ে গেছে।
এসলাম যুক্তি বিশাস।এসলামে অন্ধবিশ্বাস এর কোন জায়গা নাই। এসলাম বিজ্ঞানের শীষে।
No comments:
Post a Comment