DESHERPATRO

Thursday, January 16, 2014

আল্লাহর বিধান সকলক্ষেত্রে নৈতিকতার শীর্ষে।

আল্লাহর বিধান সকলক্ষেত্রে নৈতিকতার শীর্ষে।

মহান আল্লাহর বিধান পরিপুন এবং নিখুঁত। এই বিধান মানুষের
মযাদা রক্ষায় ও এসলামী নেতিক শিক্ষায়
অনেকভাবে অতপোরতভাবে জড়িত।
মহান আল্লাহর বিধান নেতিক দিক দিয়া বিচার
করতে গেলে আগে জানতে হবে মহান আল্লাহর বিধান কি?
যেকোন একটা বিধান নেওয়া যাক-

ধরুন ধর্ষণের বিধান হলো অবিবাহিত
হলে প্রথমে তাকে অবিবাহিত হলে ৮০ টা বেতের বারি।
পরে আবার পুনরায় সেই কাজ করলে মিত্তুদন্ড। তাহলে প্রথমেই
থাকে আল্লাহর বিধান সুদ্রিয়ে দিচ্ছে। পরে কঠোর। কেন কঠোর? তাও পাথর নিক্ষেপ করে। এই জন্য যে জুমা'আ র দিনে সবার সামনে প্রতক্ষ্যভাবে এই বিধান কাযকর করা হবে।
সালাহও আল্লাহ দুই রাকাত দিলেন।

প্রত্যক্ষ্য কেন?চাক্ষুষ দেখে সবাই শিক্ষা গ্রহন করবে।আর
বাকি জিন্দেগীতে করবেনা। বিবাহিত হইলে সাথে সাথে মিত্তুদন্ড। যদি করতেই চাও 4 বিবাহ বিধান।এক কথাই শান্তি। এর চেয়ে নেতিকতা আর কি হতে পারে।

এই জন্য যে এই বিধান লঘু করা হয়না যে আল্লাহর বিধান দিয়ে যে বিচার একবার হয় সে বিচার আল্লাহ পরকালে করবেন না।
কেননা পরকালে কোরান দিয়ে বিচার করবেন মহান আল্লাহ।
এই জন্য আল্লাহ বলেছেন আমার বিধান দিয়ে যারা বিচার করেনা তারা কাফের(মায়েদা 44)

বতমানে স্রষ্ট্রা র বিধান না থাকায় মানুষ যোনকম করেই পার পেয়ে যায়। প্রতিতালয়ে র লাইসেন্স প্রাপ্ত হয়। মহান আল্লাহর বিধান না থাকায় পাশ্চাত্যের দেশগুলো তে 12-14 বছরের মেয়েদের সতীত
নাই। শুধু একটা বিধান থাকলেও এটা রোধ হতো বাকি সব বিধান থাকলে শান্তি

(এই হলো এসলাম/মুখে হাজার বললেও নেতিকতা দুরের কথা,বতমানে যে ভাবে যোনতা ছড়াচ্ছে অদুর
ভবিষ্যতে নেতিকতা বলতে কোন জিনিস থাকবেনা, এখনি নেই)

এই বিচার করা হলে সমাজে এমন নিরাপত্তা প্রতিষ্টিত
হবে যেমনটি হোয়েছিল পুবে। আল্লাহর প্রতেক্যটি বিধান ইহ পর জগতের দেহ ও আত্তার সাথে
ভারসাম্য যুক্ত।(বাকারা 143)
তাইলে নেতিকতা থাকবেনা?

সারাদুনিয়ায় কোরানের মত এমন কোন গ্রন্থ দেখাতে পারবেন না যে নেতিকতার দিক দিয়ে উচ্চতর।

আর কোরান ব্যক্তিগত থেকে শুরু করে যেকোন বিষয়ে নেতিকতার শিষে।(অনেতিকতা বাদে যা পাশ্চাত্যের বানানো নেতিকতা, সংস্কৃতির নামে অপসংস্কৃতি)

আপনি যেকোন বিষয়ের সাথে কোরানের বিধান মিলিয়ে দেখতে চান ইহা নেকিতার সাথে সম্পুন  ভাবে জড়িত।সত্যের শীষে, সফলতা ,সমাধানের শীষে।
এই জন্য আল্লাহ বলেন সকল সৃষ্টির উতস্য আমি।
আবার বোললেন এ কিতাবে ভুল নেই (বাকারা 1)
স্রষ্ট্রার বিধান ভারসাম্যপূর্ণ (বাকারা 143) দীনে ওসায়াতা।
আল্লাহর বিধান যখন প্রয়োগ করা হবে তার পর ফল
হিসেবে যে শান্তি আসবে (ওই টাই নেতিকতা ওইটাই মহা শান্তি ,)
এ বাদে যতই নেতিকতা নেতিকতা করা হোক এই
নামদারী মোল্লা পরিচালিত সমাজে নেতিকতার
তুলনা করা বোকামী।
তাই আগে বিধান প্রতিষ্ঠা
পরে হাজার বার তুলনা করা।

যতদিন মানুষের বানানো তন্ত্র মন্ত্র ভুলে স্রষ্ট্রার বিধান মানবজাতি না নিবে, ততদিন মানবজাতি নৈতিকতা কি জিনিস খুজে পাবেনা। মানেই অশান্তি।

Best Example বতমানে স্রষ্ট্রার বিধান কোরান ছাড়া আজকে যতই বিধান মানতেছে, যতই আধুনিক হচ্ছে জড়বাদী সভ্যতার ফলে ততই জাতি অবনতি,অনৈতিকতা,অপসংস্কৃতির আজ চুড়ান্ত পর্যায়ে মানবজাতি।

।ইয়া আল্লাহ সত্য বোঝার তওফীক এনায়েত নছিব
করো। দাজ্জাল!! ইহুদী-খ্রিস্টান বস্তুবাদী সভ্যতা ধবংসে আমাদের সাহায্য করো।(আমিন)

হেযবুত তওহীদ, সিকদার----

No comments:

Post a Comment