কই হক্কানী?
আল্লাহ বলেন কই হক্কানী আলেম-উলামা,উম্মতে মোহাম্মদী?
রাসুলের (দ:) সময় থেকে আজ পযন্ত এসলাম বিকৃত হতে হতে আজ
বিপরীতমুখী হইয়া গেছে ।রাসুলের(দ:) সময় থেকে 60-70 বছরের
মধ্যে অধেক দুনিয়ায় আল্লাহর খেলাফত প্রতিষ্টিত
হইয়া গেলো,উম্মতে-মোহাম্মদী সংখ্যায় নগন্য হয়েও কিন্তু আজ
সারা দুনিয়ায় মহা মোসলেম
আহম্মকি মোসলেম,নামদারী মোসলেম,ভারসাম্যহীন সুফি দরবেশ, পীর
ফকির ,মাশায়েক, আলেম উলামা, কাঠমোল্লা,হাজার দল উপদল
ফেরকা, মাযহাব ইত্যাদি সহ দুনিয়াময় সংখ্যায় অনেক বড় প্রায় 150
কোটিরও বেশি হবে। তাহা হইলে আল্লাহ যদি মাত্র 5 লক্ষ দরিদ্র
অসহায়, না খাওয়া আরব কে অধেক দুনিয়ার শাসন ক্ষমতা দিতে পারে।
কিন্তু বতমানে নামদারী দের হাতে কই সেই দুনিয়ার শাসন ক্ষমতা?
এতো হক্কানি!!! 1400 বছর আজ পার হয়ে গেলো দুনিয়ার আর
বাকি জায়গায় খেলাফত প্রতিষ্টিত করবে তো দুরের
কথা বরং এরা তাদেরই গোলাম যাদের রসুল (স) প্রতেক্যটি যুদ্ধে পরাস্ত
করে দিয়ে বিজয় লাভ কোরেছিল।
আজ এরা বলে হক্কানী এরা যাদের কে বাতিল করে হক কোরানের আইন
প্রতিষ্টিত করবে বরং তাদের আইন মেনে মহা আহম্মকি হয়ে তসবিহ
নিয়ে খানকাহ ,হুজুরা,মসজিদে বসে মোরাকাবা মোশাহেদা করছে আর
বলতেছে হক্কানী। এরা হক্কানী এরা মহা বক্কানী।
কারন 1300 বছর হয়ে গেলো কই খেলাফত প্রতিষ্টিত করেছে? এক
ইনচি যায়গায় করেছে? বরং আজ সব খেলাফত ভেংগে কেউ রাজতন্ত্র,
কেউ গনতন্ত্র (মানুষতন্ত্র -আমার দেশ) কেউ সমাজতন্ত্র. কেউ
একনায়কতন্ত্র ইত্যাদি তে বিশাসী।
কোরানের যায়গা কই? তাইলে এই নামদারী ,লেবাসদারী হক্কানী-
বক্কানী, বক্কি ছক্কি দিয়া আল্লাহ কি করবে? এরা অকৃতজ্ঞ আল্লাহই
প্রমান দিলেন। এরা আজ মহা সওয়াবে ব্যস্ত খেলাফত প্রতিষ্টিত দরকার
নেই তাই যদি থাকতো তাইলে 150 কোটিরও বেশি হয়ে কেন পারলোনা?
এরা মোমেন? মোসলেম মা বোনদের আজ হাজারে হাজারে আজ ধষন
করে গভবতী করতেছে ইহুদী-খ্রিস্টান রা আজ এরা কোরান
বেইচা খাইয়া নিজেরাই গভবতী হইয়া বসে আছে, নিজেরাই
লড়তে পারেনা আবার জিহাদ করবে কি?
এদের মা বোনদের তো আর ধষন করেনা করে অন্য মোসলেম মা বোনদের।
এদের মা বোনদের যদি ধষন করে তাইলে এরা হাদিস বের করে ভলিয়ম
নম্বর দেখিয়ে বোলবে যে "এই যে নফসের সাথে জেহাদ করি" আর
তোমরা ইহুদী-খ্রিস্টানরা আমাদের সহ ধষন করে যাও তাতে প্রতিবাদ
জেহাদ করবোনা কারন নফসের সাথে জেহাদ জোড়ে সোরে চলছে।
(যদিও কোন প্রমান নাই নফসের জেহাদে)
বতমানে যে হক্কানি আছে কিনা নাই তাহা আমার আল্লাহ প্রমান
দিলেন ,আছে অল্প যারা পুনরায় খেলাফত এর জন্য চেষ্ট্রা করে তারাই
হক্কানী। আর সব বক্কানী।
যাহোক আল্লাহ বলেন -"
" তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনে ও আমলে সালেহ করে, আল্লাহ
তাদের ওয়াদা দিয়েছেন যে,তাদেরকে অবশ্যই
দুনিয়াতে শাসনক্ষমতা দান করবেন, যেমন তিনি শাসন ক্ষমতা দান
করেছেন তাদের পুববতীদের কে এবং তিনি সুদৃঢ় করবেন তাদের দীনকে,
যা তিনি তাদের জন্যে পছন্দ করেছেন এবং তাদের ভয়-ভীতির
পরিবতে অবশ্যই তাদের কে শান্তি দান করবেন। তারা আমার এবাদত
(খেলাফত) করবে এবং আমার (খেলাফতের) সাথে কাউকে শরিক
করবেনা। এরপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে, তারাই অবাধ্য। (সুরা নুর -৫৫)"
তাহা হলে যত মোসলেম দেশে ঈমানদার ,মোমেন,পীর -
বুজুর্গ ,মাশায়েক, আলেম- উলামা এতো হক্কানী থাকতেও কেন দুনিয়ার
শাসন ক্ষমতা নেই?
অহ! তাইলে কি আল্লাহ ভুল করে আয়াত নাযেল করে ফেলেছেন। আর
বতমানে যাদের হাতে নেই (চেষ্টা তো দুরের কথা)তারা আল্লাহর
কথা অনুযায়ী অকৃতজ্ঞ,
অকৃতজ্ঞ আল্লাহ বলে ফেললে, যদি কোরান সত্য
হয়ে থাকে তাহা হইলে বতমানে যারা মহা নামদারী আকিদাবিহীন
মোসলেম তারা সবাই এক ডাকে অকৃতজ্ঞ।
কিন্তু তারা ছাড়া আবার সেই হারানো অতীত খেলাফত আবার
পুন:প্রতিষ্টিত করবে তারাই সৌভাগ্যবান।
এই আয়াত অনুযায়ী যারা চেষ্ট্রা না করে মহা মোসলেম
আধা আধি দাবির মোসলেম অগুলো সহই জাহান্নামী।
আধা আধি মানে শেরক। হক্কানী তো দুরের
কথা বক্কানী হয়ে মরতে হইবে।
এই জন্য হেদায়াতের জন্য 1995 সালে " এ যামানার এমাম এমামুয্যামান
(The leader of the time) জনাব মোহাম্মদ বায়াজীদ খান
পন্নী [ হেযবুত তওহীদ ] নামে একটি আন্দোলনের সুচনা করেনা । যাদের
হেদায়াহর জন্য প্রান আকুল হবে তারা যোগাযোগ করতে পারেন -
(৩১/৩২ পি.কে.রায় রোড ,পুস্তক ভবন, বাংলাবাজার, ঢাকা।মোবাইল
ফোন- 01711005025,01670174643
More visit - www.hezbuttawheed.com
হেযবুত তওহীদ, সিকদার-----
No comments:
Post a Comment